ইউটিউবে টাকা ইনকাম সম্পর্কে কিছু কথা
অনলাইনে অনেক ভাবে টাকা উপার্জন করা যায়।তারমধ্যে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ইউটিউব।কারণ ইউটিউবে সবচেয়ে সহজে এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ করা যায়।ইউটিউব দিয়ে টাকা উপার্জন সম্পর্কে একটি বেসিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো এই পোস্টে।
ইউটিউবে মুল প্রসেসটা কি?কেন ইউটিউব আমাকে শুধু শুধু টাকা দিতে যাবে?আসলে ইউটিউব হলো গুগলের একটি প্রোডাক্ট।আর গুগল সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ইনকাম করে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে।মনে করুন,আপনার একটা টিভির চ্যানেল আছে।এই চ্যানেলটার খুব চাহিদা,মানুষ খুব বেশি দেখে আপনার চ্যানেল।বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান তাদের নতুন উদ্ভাবিত পন্যের প্রতি মানুষকে আগ্রহী করতে চাইলে তাদের পন্য সম্পর্কে জানাতে হবে।আর এই জানানোর একটি সহজ মাধ্যম হলো আপনার চ্যানেল।আপনার চ্যানেলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ফাকে ফাকে যদি তাদের পন্যের এড দেখান,তাহলে মানুষ সেটা বেশি বেশি দেখবে,তাদের পন্য সম্পর্কে জানবে,তাদের পন্যের বেচা-কেনা বৃদ্ধি পাবে।এজন্য তারা আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দিবে তাদের এড আপনার চ্যানেলে দেখানোর জন্য।একই পদ্ধতিতে কাজ করে গুগলের ইউটিউব।এক্ষেত্রে আপনারও টিভি চ্যানেলের মত একটি চ্যানেল খুলতে হবে,ঐ চ্যানেলকে বিভিন্ন আকর্ষণীয় ভিডিও ছাড়ার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে পপুলার করতে হবে,ভিওয়ার বাড়াতে হবে।অতঃপর গুগল আপনার চ্যানেলে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের এড শো করে টাকা উপার্জন করবে,সেখান থেকে একটা অংশ আপনাকে দিবে।অর্থাৎ এক্ষেত্রে গুগল ৩য় পক্ষ।আপনার ভিডিও দেখিয়ে তারা ব্যবসা করবে,সেখান থেকে আপনি একটা অংশ পাবেন।তবে এজন্য কিছু শর্ত মেনে ভিডিও বানাতে হবে।আপনি যদি মনে করেন,ইন্টারনেটে এত এত ভিডিও থাকতে আমার আবার ভিডিও বানাতে হবে নাকি,সেখান থেকে বেছে বেছে কয়েকটা রগরগে পর্ন ভিডিও ছেড়ে দিলেই ত হবে,ভিউ ও বেশি হবে,ভিডিও বানানোর ঝামেলাও লাগলোনা!!সেক্ষেত্রে আপনাকে হতাশ হতে হবে,কারণ-
কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয়,এখান থেকে দেখতে পারেন
ইউটিউবে মুল প্রসেসটা কি?কেন ইউটিউব আমাকে শুধু শুধু টাকা দিতে যাবে?আসলে ইউটিউব হলো গুগলের একটি প্রোডাক্ট।আর গুগল সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ইনকাম করে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে।মনে করুন,আপনার একটা টিভির চ্যানেল আছে।এই চ্যানেলটার খুব চাহিদা,মানুষ খুব বেশি দেখে আপনার চ্যানেল।বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান তাদের নতুন উদ্ভাবিত পন্যের প্রতি মানুষকে আগ্রহী করতে চাইলে তাদের পন্য সম্পর্কে জানাতে হবে।আর এই জানানোর একটি সহজ মাধ্যম হলো আপনার চ্যানেল।আপনার চ্যানেলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ফাকে ফাকে যদি তাদের পন্যের এড দেখান,তাহলে মানুষ সেটা বেশি বেশি দেখবে,তাদের পন্য সম্পর্কে জানবে,তাদের পন্যের বেচা-কেনা বৃদ্ধি পাবে।এজন্য তারা আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দিবে তাদের এড আপনার চ্যানেলে দেখানোর জন্য।একই পদ্ধতিতে কাজ করে গুগলের ইউটিউব।এক্ষেত্রে আপনারও টিভি চ্যানেলের মত একটি চ্যানেল খুলতে হবে,ঐ চ্যানেলকে বিভিন্ন আকর্ষণীয় ভিডিও ছাড়ার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে পপুলার করতে হবে,ভিওয়ার বাড়াতে হবে।অতঃপর গুগল আপনার চ্যানেলে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের এড শো করে টাকা উপার্জন করবে,সেখান থেকে একটা অংশ আপনাকে দিবে।অর্থাৎ এক্ষেত্রে গুগল ৩য় পক্ষ।আপনার ভিডিও দেখিয়ে তারা ব্যবসা করবে,সেখান থেকে আপনি একটা অংশ পাবেন।তবে এজন্য কিছু শর্ত মেনে ভিডিও বানাতে হবে।আপনি যদি মনে করেন,ইন্টারনেটে এত এত ভিডিও থাকতে আমার আবার ভিডিও বানাতে হবে নাকি,সেখান থেকে বেছে বেছে কয়েকটা রগরগে পর্ন ভিডিও ছেড়ে দিলেই ত হবে,ভিউ ও বেশি হবে,ভিডিও বানানোর ঝামেলাও লাগলোনা!!সেক্ষেত্রে আপনাকে হতাশ হতে হবে,কারণ-
- ইউটিউবে আগে আপলোড হয়েছে এমন কোনো ভিডিও ইউটিউবে ছাড়তে পারবেন না।
- ইন্টারনেটে এমন ভিডিও যেটা ইউটিউবে নেই সেটা যদিও ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন,কিন্তু সেটা যদি আপনার ভিডিও না হয়ে থাকে তাহলে যে কোনো মুহুর্তে প্রকৃত ভিডিওর মালিক এসে তার ভিডিও দাবি করলে আর টাকা উপার্জন করতে পারবেন না,সেক্ষেত্রে আরো ঝামেলা হতে পারে।
- ফেসবুকে যে কোনো পর্ণ ভিডিও নিষিদ্ধ,বলতে পারেন,তাহলে কিছু কিছু পর্ণ ভিডিও যে আমরা দেখি,আসলে প্রাথমিক যদি কোনো ভিডিও এপ্রুভ ও হয়ে যায়,কেউ রিপোর্ট করলে আপনার চ্যানেল শুদ্ধ হারানোর সম্ভাবনা থাকবে,তাই পর্ণ ভিডিও ছাড়ার মতো ভুল করবেন না
- ইউনিক কোনো ভিডিও বানান,এমন টপিক নিয়ে যেগুলো সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বেশি,এমন ১০-১৫টা ইউনিক আপনার নিজের বানানো ভিডিও ছাড়ুন,তারপর এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করুন,কিছুদিনের মধ্যেই সেক্ষেত্রে আশা করা যায় আপনার এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে যাবে,এডসেন্স এপ্রুভ হলে মেইল পেয়ে যাবেন।
- এডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার পর আপনার যদি কন্ঠ ভালো থাকে,নিজে গান লিখে,নিজের ইন্সট্রুমেন্ট দিয়ে গান করে গান ছাড়তে পারেন।অন্যের লেখা গান নিজে ঙ্গেয়ে ইন্সট্রুমেন্ট বা মিউজিক ছাড়া ছাড়লে কিছু রেভিনিউ পেতে পারেন,বাকিটা যার লিখা সে পাবে,কিন্তু অন্যের লিখা গান যদি কারাওকে দিয়ে গেয়ে ভিডিও করেন,অর্থাৎ অন্যের মিউজিকে আপনি শুধু গলা লাগালেন,সেক্ষেত্রে সে কপিরাইট মেরে আপনার সব টাকা নিয়ে যাবে,আপনি ঐ গানের জন্য কোনো টাকা পাবেন না।
বেশিরভাগ মানুষ YouTube-কে নির্দেশমূলক ভিডিও দেখা , মিউজিক শোনা বা সময় নষ্ট করার জায়গা হিসেবে মনে করে। তবে কিছু মানুষ, ইউটিউবকে থেকে আয় করার একটি উৎস হিসেবে দেখে YouTube পার্টনার প্রোগ্রামে যোগদান করা এবং মনিটাইজেশন সেট আপ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে আপনি গুগল এডসেন্স এর এড শো করে টাকা আয় করতে পারবেন। বাংলাদেশি ইয়উটিবারদের মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।
ReplyDelete